সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টসহ (ব্লাস্ট) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন
‘এটা কোনো না কোনো প্রভাবশালীর ইন্ধনেই হয়েছে, তা নিয়ে আমার সন্দেহ নেই। মামলা দিলে এক নম্বর আসামি করে দেবেন, ১৮০ জন আসামির মধ্যে ৯৪ নম্বরে কেন আমার নাম দিলেন? আমি এটা নিয়ে অসন্তুষ্ট।’
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রায় এক যুগ পেরিয়ে গেলেও এর তদন্তে কোনো অগ্রগতি না থাকায় নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ বৃহস্পতিবার আসক এই বিবৃতি দেয়।
১০ মাসে দেশে ৪৯৫ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এছাড়া আরও ১০৮ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২৩ জন নারীকে। আর ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন চারজন। গত বছরের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ মাসে এসব ঘটনা ঘটে
গত বছর কারাগারে হাজতি ও কয়েদির মৃত্যু বেড়েছে। ২০২৩ সালে কারা হেফাজতে মারা গেছে ১০৬ জন। এর মধ্যে দণ্ডিত ৪২ জন এবং বিচারাধীন মামলার আসামি ৬৪ জন। গত বছর শুধু ঢাকা বিভাগেই মারা গেছে ৭১ জন। এর মধ্যে ৪২ জনের মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে অন্তত ছয়জন বিএনপি নেতা।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র বিভিন্ন পত্রিকা ও নিজেদের সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে পরিসংখ্যান দিয়েছে, এ বছর অক্টোবর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫০৩টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৩৩ জন নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এই সময়ে ৪৩৫ জন্য নারী নিজের ঘরে সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ১৮৩ জন নারী তাঁদের স্বামীর হাতে খুন
চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে দেশে ১২৫টি শিশু হত্যার শিকার হয়েছে। একই সময়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১০৭টি শিশু। বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) ত্রৈমাসিক শিশু অধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে সারা দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪৬৭ জন নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩২ জনকে। পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৩৯১ জন। এর মধ্যে ২৩৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৯৪ জন নারী
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসের মানবাধিকার পরিস্থিতির পরিসংখ্যানগত পর্যালোচনা প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, এ সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা ছিল উদ্বেগজনক। এ ছাড়া বেআইনি আটকের অভিযোগ ও রহস্যজনক নিখোঁজ, সাংব
উচ্চ আদালতের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে, পুলিশ সাদাপোশাকে কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না। তা ছাড়া গ্রেপ্তারের সময় অবশ্যই পুলিশকে তাঁর পরিচয় জানাতে হবে।
দেশে লাখ লাখ দেওয়ানি মোকদ্দমার বেশির ভাগই জমি নিয়ে। ফৌজদারি মামলারও উল্লেখযোগ্য অংশের মূলে এই জমি। এসব মামলা-মোকদ্দমা নিষ্পত্তিতে কেটে যায় বছরের পর বছর। খরচ হয় বিপুল অর্থ। অপচয় হয় বহু সময়, শ্রম ও মেধা। শেষে এমনও দেখা যায়, জমির মূল্যের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ হয়ে গেছে মামলা-মোকদ্দমার পেছনেই! এসব বিবেচনায়
গত ২০ আগস্ট অনুষ্ঠিত আসকের সাধারণ সভায় নতুন নির্বাহী পরিষদ গঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না চেয়ারপারসন হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রিকশায় ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তরুণী নিপীড়নের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে কম সময়ের মধ্যে জড়িত দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি....
বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এমন উদ্বেগের কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আসক মনে করে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আইন যা প্রতিটি নাগরিক, প্রতিষ্ঠান তথা সমাজের প্রতিটি খাতের ওপর প্রভাব ফেলবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) কাওয়ালি গানের আসরে হামলার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক)। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে আসক এ দাবি জানায়।
‘গুম নয়, উক্ত ব্যক্তি আত্মগোপনে গেছেন’ বলাতে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের কাছ থেকে জোর করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)
জনবল নেবে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আবেদন করতে পারবেন আগামী ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত।